বিএম মহসিন
মরাদগর উপজেলার বাখরাবাদ বাজারের জমি বিরোধ নিয়ে আবুল হাসেম গংদের জমি দখল ও হত্যার হুমকি দেয়ার অভিযোগ উঠেছে ভাইয়ের বিরুদ্ধে।
জানাযায়, আবুল হাসেম ৪০ পর্বে ১৫ শতক জমি তার নিজ নামে ক্রয় করেন। দির্ঘদিন বিদেশ থাকায় এই জমি নিজ নামে বিএস খতিয়ান করার সুযোগ হয়নি। এছাড়া আবুল হাসেম তার পৈত্রিক সূত্রে পিতার কাছে তিন শতক জমির মালিক হন। সব মিলিয়ে আবুল হাসেম ১৮ শতক জমির মালিক,
গত ৪০ বছর ধরে ঐ সম্পত্তি ভোগ দখলে আছেন।
ঐ জায়গায় দখল করতে বাখরাবাদ বাজারের মার্কেটের মালিক জনৈক ডাক্তার জাকির হোসেন বাদল এর নেতৃত্বে বহিরাগত লোক দিয়ে জোরপূর্বক দখল করাসহ ভাঙচুরের চেষ্টা করছে বলে জানান বশির আহমদ,
এছাড়াও আবুল হাসেমের দখলকৃত দোকান ঘর মিথ্যা তথ্য দিয়ে জনৈক প্রবাসী রফিকুল ইসলামের নিকট গত কয়েকদিন আগে বিক্রি করার কথা শোনা যাচ্ছে
আবুল হাসান এর পুত্র বশিরুল আহমেদ ওই সম্পত্তি রেজিস্ট্রি না করতে সাব রেজিস্ট্রার নিকট অভিযোগ দায়ের করলেও তিনি অভিযোগ রাখেননি।
এদিকে তার চাচারা সুযোগ পেয়ে তথ্য গোপন করে আবুল হাসেমের দখলিয় রাস্তার পাশের যায়গা তাদের নামে বিএস খতিয়ান করে নেয় এবং আবুল হাসেমের নামে পিছনের অংশ খতিয়ানে অন্তর্ভুক্ত করে এই এলাকায় একাধিক সালিশ বৈঠক হয়েছে তাতেও কোন সমাধান হয়নিএছাড়া এলাকার কিছু কুচক্রী মহলের ইন্ধনে ঐ জমি বিক্রি করা সহ অবৈধ দখল করার জন্য বিভিন্ন ভাবে পায়তারা করছে প্রতিপক্ষ।
এ দিকে আবুল হাসেমগংরা আদালতে মামলা দায়ের করার পর, আদালত সকল কাগজপত্র দেখে প্রকৃত মালিক আবুল হাসেমের পক্ষে মামলার রায় প্রদান করে বলে জানান আবুল হাসেম।
এবিষয় আবুল হাসেমের ছেলে বলেন আমার বাবা আরএস খতিয়ানে ক্রয় সূত্রে মালিক দখলদার বিগত ৪০ বছর যাবতবিষয়টি নিয়ে বাখরাবাদ বাজার কমিটির সভাপতি বলেন আবুল হাসেম হচ্ছে আরএসএ মালিক, সে ৪০ বছর ধরে ভোগ দখল করে আসছে। বিএস নিয়ে একটু ঝামেলা আছে, বিএস নিয়ে আদালতে মামলা চলছে, আইনগত ভাবে যে সিদ্ধান্ত হয়, তাহা মানতে হবে।
বিষয়টি নিয়ে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি জানান, আবুল হাসেম হচ্ছে প্রকৃত পক্ষে এই জমির মালিক, আর এস এ মালিক হলে বিএস এ কিভাবে অন্য তিন জন মালিক হয় তা জানা নেই।
এদিকে এ বিষয়ে ডাক্তার জাকির হোসেন বাদল বলেন আমি কখনো সন্ত্রাসী কার্যক্রম বা জাগা দখলের পায় তারা করিনি আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ দিয়েছে।
প্রতিপক্ষ আবু মুসার ছেলে জানান আমাদের কাগজপত্র সঠিক আছে বিদায় আমরা জায়গা বিক্রি করেছি আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ দিয়েছে আবুল হাসেমগংরা।